কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
কিশোরগঞ্জ জেলার ভৈরব উপজেলা দূর্জয় মোড়ে পাশে গত ১৮ ই সেপ্টেম্বর সন্ধায় আবাসিক হোটেল আল জিহাদে নারীসহ খদ্দের গ্রেফতার। স্বামী পরিচয়ে জীবন মিয়া(৩০) যুবতি ইসমুতারা (২৫)একটি রুমে পুলিশ অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করা হয়। হোটেল তল্লাশি করার সময় ম্যানেজার পালিয়ে যায় পিছনে থাকা গোপন দরজা দিয়ে। পুলিশ মালিক কে একাদিক বার কল দেয়া হলে ও ফোন রিসিভ করেননি। পুরো হোটেল তল্লাশি করে ৩য় তলায় একটি রুমে জীবন মিয়া এবং ইসমুতারা কে আপত্তিকর অবস্তায় পাওয়া যায়। পুলিশ থানায় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে ১৯ শে সেপ্টেম্বর সকালে ২১৯ ধারার মামলা দিয়ে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরন করেন।
এস আই আঃ সালাম সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে প্রায় ১ ঘন্টায় পুরো ঘটনা তদন্ত করে জানতে পারে মেয়েটি জীবন মিয়ার সাথে কোন পরিচয় নেই দেহ ব্যবসার সাথে জড়িত। পুরো হোটেল এমন ভাবে বানানো হয়েছে যে হোটেল রুমে একাদিক গোপন সিড়ি রয়েছে। সামনে দরজা কেউ নক করলে পিছনে দরজা জানালা দিয়ে পালিয়ে যাওয়ার একাদিক রাস্তা করা আছে । জানালা এমন ভাবে গ্রীল কেটে ক্লাম লাগানো হয়েছে এদিক দিয়ে বের হওয়া যায় এটা কেউ আগে না দেখলে জানা সম্ভব হত না।
হোটেলের সামনে মাত্র একটি সিড়ি ভিতরে রেড দিলে বের হওয়ার জন্য একাদিক গোপন রাস্তা রয়েছে, যা প্রশাশন ও মানুষের আড়ালে রয়েছে। হোটেল তল্লাশী না করলে যে কেউ বুঝতে পারবে না এটা বানানো হয়েছে দেহ ব্যবসার জন্য।
জীবন মিয়া এবং ইসমুতারা জানান তাদের কাছ থেকে একরাতে একটি রুমের জন্য ২২শ টাকা নেয়া হয়েছে তাদের নিরাপত্তা দেয়ার কথা বলে । অতছ একই রোম পাশের টি ৩/৪ শত টাকা,জীবন আরো জানান তার এক বন্ধু র্যাবে আছেন, উনি বলেছেন সমস্যা নেই, খসরু নামের সেই র্যাব কর্মকর্তা কে বার বার ফোন করেছেন কিন্তু কল রিসিভ করেন নি।
সাংবাদিক এবং মানবাধিকার কর্মীর জানিয়েছেন দূর্জয়মোড়ের পাশে র্যাব অফিস,তারই ১০০ গজের পর ট্রাফিক পুলিশ বক্স রয়েছে, তারই ২০০ গজ দূরে ভৈরব থানা, বিষয়টি অবাক করার মত যে প্রসাশনের নাকের ডগায় কিভাবে বুক ফুলিয়ে দেহ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে দিনের পর দিন,ভৈরবে কয়েক টি বাসা বাড়ীতে দেহ ব্যবসা চলছে বলে সুশীল সমাজের অভিযোগ রয়েছে, এত সাহস কোথায় পায় ভৈরবের আম জনতার প্রশ্ন।
Leave a Reply