নিজস্ব প্রতিবেদক:
ঘটনার সূত্রে জানা, যায় ঢাকা লালবাগ থানাধীন ২৩/১ নবাবগঞ্জ ল্যান্ড গত ১৩ ই মার্চ রবিবার ২৩/১ নং, বাড়ির ২য় তলায় সাবরিনা আক্তার নামের ২০ বছর বয়সী ৮ মাসের অন্তঃসত্ত্বা বউকে স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজনের নির্যাতন করে হত্যা করে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করে পুলিশ, অন্যথায় ঘটনার দিন সকালে মেয়ের শ্বশুর-বাড়ির থেকে মেয়ের পিতা আবুল হাসামকে মেয়ের শ্বশুর, হাজী ইয়াকুব আলী মোবাইল ফোনের মাধ্যমে বলে, আপনার মেয়ের সাবরিনা আক্তার খুব অসুস্থ আপনারা দ্রুত আমাদের বাড়িতে আসেন। ছেলের পিতার ফোনে সাড়া দিয়ে মেয়ের পরিবার সঙ্গে সঙ্গে তাঁদের বাড়িতে যান এবং যাওয়ার পর জানতে চান আমার মেয়ের কি হয়েছে? তখন ছেলে ও তার পরিবার বলেন যে আপনার মেয়ে বাথরুমে মেঝেতে পড়ে মারা গেছে। এই খবর শোনার পর প্রাথমিকভাবে মেয়ের পরিবার হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। অন্যথায় তাড়াতাড়ি করে মেয়ের শ্বশুর বাড়ির লোকজন লাশ দাফনের প্রক্রিয়া শুরু এবং আজিমপুর কবরস্থানের দায়িত্বপ্রাপ্ত মহড়ার হাফেজ হাফিজুর রহমান ও সহযোগী নুরুল হুদার সহযোগিতায় কবরস্থানের মৃত ব্যক্তিদের রেজিস্টার খাতায় হত্যাকে স্ট্রোক বলে লিপিবদ্ধ করে লাশ দাফন সম্পন্ন করে। রেজিস্টার খাতা সিরিয়াল নং-৫৫৭৪/১৭৪, এ বিষয়ে লালবাগ থানার ১৪ ই মার্চ-মেয়ের বাবা আবুল হাসেম একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলা নং-২০/১০৫, বাদীর দাবি আমার মেয়েকে ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশ দাফন সম্পন্ন করেন তারা। সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে সঠিক ও নায্য বিচার দাবি জানাই।
Leave a Reply