যোগাযোগ :

ঢাকা থেকে প্রকাশিত, সরকারি মিডিয়া তালিকা ভুক্ত, জাতীয়  দৈনিক যুগযুগান্তর পত্রিকায় ও যে যে টিভি... জেলা উপজেলা, বিশেষ প্রতিনিধি, ক্রাইম রিপোর্টার, বিভাগীয় প্রধান, ক্যাম্পাস প্রতিনিধি, বিজ্ঞাপন প্রতিনিধি নেওয়া হচ্ছে..। আগ্রহীদের সিভি পাসপোর্ট সাইজের ছবি এন আইডি কার্ড এর কপি এবং শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট মেইল অথবা হোয়াটসঅ্যাপে পাঠানোর অনুরোধ করা হলো। প্রধান কার্যালয়: ২৮, দিলকুশা বানিজ্যিক এলাকা (১৯ তম তলা), সুইট # ১৯০৩, মতিঝিল, ঢাকা - ১০০০। মোবা: 01978268378, হোয়াটসঅ্যাপ: 01612268378, ইমেইল: nskibria2012@gmail.com, শাখা অফিস : ১৮৭/২ আরামবাগ, ঢাকা। প্রধান কার্যালয়: ২৮, দিলকুশা বানিজ্যিক এলাকা (১৯ তম তলা), সুইট # ১৯০৩, মতিঝিল, ঢাকা - ১০০০। মোবা: 01978268378, হোয়াটসঅ্যাপ: 01612268378 ইমেইল: nskibria2012@gmail.com, শাখা অফিস : ১৮৭/২ আরামবাগ, ঢাকা।

দৌলতপুরের ইউপি চেয়ারম্যানকে গুলি করে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার

দৌলতপুরের ইউপি চেয়ারম্যানকে গুলি করে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার

কুষ্টিয়া প্রতিনিধি,

কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের ফিলিপনগরে ইউপি চেয়ারম্যান নইমুদ্দিন সেন্টুকে প্রকাশ্য দিবালোকে গুলি করে হত্যা মামলার প্রধান আসামি তরিকুল ইসলাম টুকুকে (৪৫) গ্রেফতার করেছে র‍্যাব।

সোমবার (১৪ অক্টোবর) রাতে পাবনা সদর উপজেলার গোবিন্দপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

গেল দিবাগত রাত ১টা ৪০ মিনিটে র‌্যাব-১২ কুষ্টিয়া ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার স্কোয়াড্রন লিডার ইলিয়াস খান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানানো হয়।

গ্রেফতার তরিকুল ইসলাম টুকু দৌলতপুর উপজেলার ফিলিপনগর গ্রামের মহির উদ্দিন আহমেদের ছেলে।

নিহত নইমুদ্দিন সেন্টু ফিলিপনগর বাজারপাড়ার মুতালিব সরকারের ছেলে।

এ মামলার পলাতক আসামিরা হলেন— কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার ফিলিপনগর এলাকার সোহাগ হোসেন ওরফে গিট্টু (২২), রওশন (২৩), রাসেল (২৭), লালন (২৬), নাঈম (২২), শামসের আলী গিট্টু (২৩), আল আমিন (২০), হিমেল (২৭) ও ইরাক (৩০)। আসামিরা গ্রেফতার টুকুর নেতৃত্বে বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত।

র‌্যাব জানায়, গত ৩০ সেপ্টেম্বর বেলা সাড়ে ১১টার দিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে আধিপত্য বিস্তার ও পূর্ব শত্রুতার জেরে নিজ কার্যালয়ে ইউপি চেয়ারম্যান নইমুদ্দিন সেন্টুকে এলোপাতাড়ি গুলি করে দুর্বৃত্তরা। এতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় ০১ অক্টোবর নিহত চেয়ারম্যানের ছেলে আহসান হাবীব কনক বাদী হয়ে দৌলতপুর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। এতে টুকুকে হত্যাকাণ্ডের মূল পরিকল্পনাকারী ও প্রধান আসামি করা হয়। এছাড়া মামলায় মোট ১০ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। মামলায় অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে আরও ৮-১০ জনকে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 jujugantor.com
Theme Customized BY SpacialNews.Com