যোগাযোগ :

ঢাকা থেকে প্রকাশিত, সরকারি মিডিয়া তালিকা ভুক্ত, জাতীয়  দৈনিক যুগযুগান্তর পত্রিকায় ও যে যে টিভি... জেলা উপজেলা, বিশেষ প্রতিনিধি, ক্রাইম রিপোর্টার, বিভাগীয় প্রধান, ক্যাম্পাস প্রতিনিধি, বিজ্ঞাপন প্রতিনিধি নেওয়া হচ্ছে..। আগ্রহীদের সিভি পাসপোর্ট সাইজের ছবি এন আইডি কার্ড এর কপি এবং শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট মেইল অথবা হোয়াটসঅ্যাপে পাঠানোর অনুরোধ করা হলো। প্রধান কার্যালয়: ২৮, দিলকুশা বানিজ্যিক এলাকা (১৯ তম তলা), সুইট # ১৯০৩, মতিঝিল, ঢাকা - ১০০০। মোবা: 01978268378, হোয়াটসঅ্যাপ: 01612268378, ইমেইল: nskibria2012@gmail.com, শাখা অফিস : ১৮৭/২ আরামবাগ, ঢাকা। প্রধান কার্যালয়: ২৮, দিলকুশা বানিজ্যিক এলাকা (১৯ তম তলা), সুইট # ১৯০৩, মতিঝিল, ঢাকা - ১০০০। মোবা: 01978268378, হোয়াটসঅ্যাপ: 01612268378 ইমেইল: nskibria2012@gmail.com, শাখা অফিস : ১৮৭/২ আরামবাগ, ঢাকা।

বগুড়ার দুই কলেজে শতভাগ ফেল

বগুড়ার দুই কলেজে শতভাগ ফেল

বগুড়া জেলা প্রতিনিধি,
বগুড়ার দুই কলেজে শিক্ষক রয়েছেন ৩২ জন। এরপরও এ দু’টি কলেজ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় কোনো শিক্ষার্থীই পাস করতে পারেনি।

বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড থেকে প্রকাশিত ফলাফল বিশ্লেষণ করে এ বিষয়টি জানা গেছে।

 

কলেজ দু’টি হলো – কাহালু উপজেলার আল্লামের তাকিয়া হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজ এবং ধুনট উপজেলার গোসাইবাড়ি মহিলা কলেজ। এর মধ্যে আল্লামের তাকিয়া হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে সাতজন এবং গোসাইবাড়ি মহিলা কলেজ থেকে পাঁচজন শিক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কাহালু উপজেলার আল্লামের তাকিয়া হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এ বছর মানবিক বিভাগে সাতজন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। ফলাফলে দেখা যায়, তাদের কেউই পাস করতে পারেনি। ২০১৫ সালে কলেজ শাখা চালু হয় প্রতিষ্ঠানটিতে। বর্তমানে সেখানে শিক্ষক রয়েছেন ১৪ জন। তাদের অধীনেই সাতজন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সবাই ফেল করেছে। কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ টি. এম. ফেরদৌস আলম বলেন, যে সাতজন পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে তারা সবাই কর্মজীবী। তাদের বাড়ি থেকে ডেকে এনে পরীক্ষা দেওয়াতে হয়েছে। বই কিনে দেওয়া, ফরম ফিলাপসহ সব ধরনের সহযোগিতা করা হয়েছিল। কিন্তু তারা সবাই হতাশ করেছে।

অন্যদিকে একই চিত্র ধুনট উপজেলার গোসাইবাড়ি মহিলা কলেজের। মানবিক বিভাগ থেকে এ কলেজের পাঁচজন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিলেও কেউ পাস করতে পারেনি। এ কলেজে শিক্ষক আছেন ১৮ জন। এত শিক্ষক থাকা সত্ত্বেও কলেজটির অর্জন শূন্য।

কলেজের অধ্যক্ষ জাহাঙ্গীর আলম বলেন, শুনেছি একজন নাকি পাস করেছে, তবে আমি এখনও বোর্ডের ফলাফল দেখিনি। আমরা নিয়মিত বেতন পাই না। এছাড়া শিক্ষার্থীরাও নিয়মিত আসে না।

জেলা শিক্ষা অফিসার রমজান আলী আকন্দ বলেন, দুই কলেজ থেকে মোট ১২ শিক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। ফলাফলে দেখা গেছে, তারা সবাই ফেল করেছে। বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 jujugantor.com
Theme Customized BY SpacialNews.Com